মুখস্ত বিদ্যা।
বিসিএস পরীক্ষার্থী জানে রবীন্দ্রনাথ কোন সনে জন্মগ্রহন করেছেন সেটা হয়তো কখনো কাজে আসবেনা। তারপরও বাজারে প্যাকেট আকারে পাওয়া সাধারন জ্ঞানের গাদা গাদা বই মুখস্ত করা শুধু মাত্র চাকরি পরীক্ষা পাশ করার জন্য। সাধারন জ্ঞান,ইংলিশ এবং বাংলা পরীক্ষা যারা উত্তীর্ণ হন শুধু মাত্র তাড়াই ড্রইং পরীক্ষা জন্য বিবেচনায় আসেন এটা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর চারুকলা বিভাগে মেধা যাচাই প্রক্রিয়া। আমি এখনো জানিনা চারুকলা ভর্তি হবার পরে সাধারন জ্ঞান, বাংলা, ইংলিশ এর ব্যবহার কি?
ছাত্র-ছাত্রী হয়তো ছবি আকাঁর দক্ষতা আছে কিন্তু সেটা প্রকাশ হবার আগে বাদ পরে যায় এই যাচাই প্রক্রিয়া থেকে। মুখস্ত বিদ্যা উপর নির্ভর করে মেধাক্রম যাচাই বিশ্ববিদ্যালয় অন্যান্য বিভাগের ক্ষেত্রে এর ভিন্নতা দেখা যায়না। এই প্রক্রিয়া উপর নির্ভর করে স্কুলে যে প্রথম হবে সে এ গ্রেড স্টুডেন্ট, যে শেষে থাকবে সে ডি গ্রেড স্টুডেন্ট।স্কুল থেকে কলেজ, কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় এ যেন এক প্রতিযোগিতা।
facebook
instagram
Twitter
nftshowroom
Artstation
objkt
500 HP | 1000 HP | 2000 HP | 5000 HP | 10000 HP | 15000 HP | 20000 HP |